আস্ক প্রশ্নে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ...
154 বার প্রদর্শিত
"ইতিহাস এবং ঐতিহ্য" বিভাগে করেছেন (5,894 পয়েন্ট) 382 1992 2190

1 উত্তর

0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (386 পয়েন্ট) 17 70 88

বাঙালি জাতির ইতিহাসকে আদি বা প্রাচীন, মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগে ভাগ করা যায়। 

প্রাচীন ইতিহাস 

আগে এদেশের সভ্যতাকে অনেকেই অর্বাচিন বলে মনে করলেও বঙ্গদেশে চার হাজারেরো বেশি প্রাচীন তাম্রাশ্ম (chalcolithik) যুগের সভ্যতার নির্দশন পাওয়া গেছে যেখানে দ্রাবিড়, তিব্বতী-বর্মী ও অস্ট্রো-এশীয় নরসম্প্রদায়ের বাস ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। বঙ্গ বা বাংলা শব্দটির সঠিক বুৎপত্তি জানা নেই তবে অনেকে মনে করেন এই নামটি এসে থাকতে পারে দ্রাবিড় ভাষী বং নামক একটি গোষ্ঠী থেকে যারা এই অঞ্চলে আনুমানিক ১০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বসবাস করত। ডঃ অতুল সুরের মতে "বয়াংসি" অর্থাৎ পক্ষী এদের টোটেম ছিল। আর্যদের আগমনের পর বাংলা ও বিহার অঞ্চল জুড়ে মগধ রাজ্য সংগঠিত হয় খ্রীশষ্টপূর্ব সপ্তম শতকে। বুদ্ধের সময় মগধ ছিল ভারত উপমহাদেশের চারটি মহাশক্তিশালী রজত্বের অন্যতম ও ষোড়শ মহাজনপদের একটি। বংশের চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বের সময় মগধের বিস্তার হয় দক্ষিণ এশিয়ার এক বিশাল অঞ্চলে। খ্রীষ্টপূর্ব তৃতীয় শতকে সম্রাট অশোকের সময় আফগানিস্তান ও পারস্যের কিছু অংশও মগধের অধিকারভুক্ত ছিল। বৈদেশিক রচনায় বাংলার প্রথম উল্লেখ দেখা যায় গ্রিকদের লেখায় ১০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি। তাতে বর্ণিত আছে গাঙ্গেয় সমতলভুমিতে বাসকারী গঙ্গাঋদ্ধি নামে জাতির শৌর্যবীর্যের কথা যা শুনে মহাবীর আলেক্সান্ডার তাঁর বিশ্ববিজয় অসম্পূর্ণ রেখে বিপাশার পশ্চিম তীর থেকেই প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। গঙ্গারিডি শব্দটি হয়ত গ্রিক Gangahrd (গঙ্গাহৃৎ) থেকে এসে থাকবে— গঙ্গা-হৃৎ অর্থাৎ গঙ্গা হৃদয়ে যে ভুমির। খ্রীষ্টীয় তৃতীয় শতকে মগধে গুপ্ত রাজবংশের পত্তন হয়। 

মধ্যযুগ 

বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা বলা হয় শশাঙ্ককে যাঁর রাজত্ব ছিল সপ্তম শতকের গোড়ার দিকে। তারপর কিছুদিন অরাজকতার পর বৌদ্ধধর্মাবলম্বী পাল বংশ এখানে চারশো বছর রাজত্ব করে, তারপর অপেক্ষাকৃত কম সময় রাজত্ব করে ব্রাহ্মণ্য হিন্দু ধর্মীয় সেন বংশ। বাংলা অঞ্চলে প্রথম ইসলামের প্রচার হয় দ্বাদশ শতকে সুফী ধর্মপ্রচারকদের দ্বারা। পরবর্তীতে বাংলা ইসলামি রাজত্বের অধিকারভুক্ত হলে বাংলায় প্রায় সব অঞ্চলেই দ্রুত ইসলামের প্রসার ঘটে। দিল্লির দাস বংশের সুলতানির একজন তুর্কী সেনাপতি বখতিয়ার খলজী সেন বংশের রাজা লক্ষ্মণ সেনকে পরাজিত করে বাংলার এক বিশাল অংশ দখল করেন। অতঃপর দিল্লির বিভিন্ন সুলতান রাজবংশ বা তাদের অধীনস্থ স্থানীয় সামন্ত রাজারা বাংলায় রজত্ব করে। চতুৃর্দশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বাংলার স্বাধীন সুলতানি আমলের সুচনা হয় যা দুই শতাব্দীরও বেশি সময় স্থায়ী হয়েছিল। ষোড়শ শতকে মুঘল সেনাপতি ইসলাম খান বাংলা দখল করেন। কিন্তু ধীরে ধীরে দিল্লির মুঘল সরকারের নিযুক্ত শাসকদের হাত ছাড়িয়ে আপাত-স্বাধীন মুর্শিদাবাদের নবাবদের রাজত্ব শুরু হয়, যাঁরা দিল্লির মুঘল সরকারের শাসন কেবল নামে মাত্র মানতেন। 

বাংলার নবজাগরণ 

বাংলার নবজাগরণ বলতে বোঝায় ব্রিটিশ রাজত্বের সময় অবিভক্ত ভারতের বাংলা অঞ্চলে ঊনবিংশ ও বিংশ শতকে সমাজ সংস্কার আন্দোলনের জোয়ার ও বহু কৃতি মনীষীর আবির্ভাবকে। মুলত রাজা রামমোহন রায়ের (১৭৭৫-১৮৩৩) সময় এই নব জাগরণের শুরু এবং এর শেষ ধরা হয় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৬১-১৯৪১) সময়ে, যদিও এর পরেও বহু জ্ঞানীগুণী মানুষ এই সৃজনশীলতা ও শিক্ষাদীক্ষার জোয়ারের বিভিন্ন ধারার ধারক ও বাহক হিসাবে পরিচিত হয়েছেন। ঊনবিংশ শতকের বাংলা ছিল সমাজ সংস্কার, ধর্মীয় দর্শনচিন্তা, সাহিত্য, সাংবাদিকতা, দেশপ্রেম ও বিজ্ঞানের পথিকৃৎদের এক অনন্য সমাহার যা মধ্যযুগের যুগান্ত ঘটিয়ে এদেশে আধুনিক যুগের সূচনা করে। নবজাগরণ ভাবাপন্ন ব্যক্তিবর্গের মধ্যে রামমোহন রায় , এইচ.এল.ভি ডিরোজিও ও তাঁর বিপ্লবী শিষ্যবৃন্দ, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও তাঁর অনুসারীগণ, অক্ষয়কুমার দত্ত , ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর , মাইকেল মধুসূদন দত্ত , বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় , স্বামী বিবেকানন্দ প্রমুখ অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গল (প্রতিষ্ঠিত, ১৭৮৪), শ্রীরামপুরের ব্যাপটিস্ট মিশন (১৮০০), ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ (১৮০০), হিন্দু কলেজ (১৮১৭), ক্যালকাটা স্কুল-বুক সোসাইটি (১৮১৭), কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ (১৮৩৫), কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়-এর (১৮৫৭) মতো প্রতিষ্ঠানগুলি বাংলার নবজাগরণে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখে। বাংলার নবজাগরণ দুই ধারায় প্রসার লাভ করে যথা, (১) ঐ সময়ে বহু সংখ্যক সংবাদপত্র ও সাময়িকী প্রকাশিত হয় এবং (২) বহু সমিতি, সংগঠন ও সমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়। এগুলি পর্যায়ক্রমে নবজাগরণর দ্বারা সৃষ্ট বিভিন্ন সংলাপ ও বিতর্কের মঞ্চ হিসেবে কাজ করে। তবে নবজাগরণের সবচেয়ে দর্শনীয় বহিঃপ্রকাশ ঘটে কতকগুলি সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। এসব আন্দোলন ছিল ধর্মীয় ও সামাজিক। নবজাগরণর আরও বড় ধরনের প্রকাশ লক্ষ্য করা যায় যুক্তিভিত্তিক মুক্তচিন্তার সপক্ষে পরিচালিত ধর্মনিরপেক্ষ আন্দোলনের মাধ্যমে। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের উন্মেষ, পাশ্চাত্য শিক্ষা ও ধ্যান-ধারণার প্রসার ও বিভিন্নমুখী বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞানানুসন্ধান এ সবই ছিল নবজাগরণর সুফল। বাংলার নবজাগরণ বা নবজাগরণের ফলে জাতীয়তাবাদ জাগ্রত হয় এবং পরবর্তী সময়ে এ জাতীয়তাবাদ দেশের পরাধীনতার বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলে। 

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন 

বাঙালিরা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদৌল্লার পরাজয়ের ফলে শাসন ক্ষমতা যে এদেশীয়দের কাছ থেকে বিদেশিদের হাতে চলে গিয়েছিল, এটা বুঝতে এখানকার জনগণের বেশ সময় লেগেছিল। ১৭৬০ সালে চট্টগ্রামের এবং ১৭৬৫ সালে বাংলার দেওয়ানি লাভের সাথে শাসন ক্ষমতাও তারা কুক্ষিগত করতে অগ্রসর হয়। পলাশীর যুদ্ধের পর এই রাজনৈতিক পটপরিবর্তন জনমনে বিশেষ রেখাপাত করেনি। দেরিতে হলেও এদেশীয়রা ইংরেজদের অভিসন্ধি যখন বুঝতে পারলো, তখনই তারা রাজস্ব দিতে অস্বীকৃতি জানায়। ইংরেজদের দেওয়ানি রাজস্ব দিতে প্রথম অস্বীকৃতি জানায় পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা জনগোষ্ঠী। ১৭৭২ সাল থেকে ১৭৯৮ সাল পর্যন্ত তারা ইংরেজদের বিরুদ্ধে সংঘর্ষে লিপ্ত থাকে। অবশেষে ইংরেজরা তাদের সেনাবাহিনী দিয়ে প্রতিরোধ করে। তারপর দুর্জন সিংহের নেতৃত্বে চেয়ার বিদ্রোহ হয় ১৭৯৯ সালে, তাও সেনাবাহিনীর সাহায্যে দমন করা হয়। বাঙালি জনগোষ্ঠীর ব্রিটিশ বিরোধী সংগ্রামের উজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা হয় ফকির সন্ন্যাসী বিদ্রোহ ১৭৬০-১৮০০। সময়মত খাজনা দিতে না পারায় জমি থেকে উৎখাতকৃত কৃষকেরা তাদের সাথে যোগ দিয়ে সন্ন্যাসী বিদ্রোহকে গণবিদ্রোহের রূপদান করেছিলেন। ইংরেজ কর্তৃপক্ষ ফকির সম্প্রদায়কে 'ডাকাত' আখ্যায়িত করে তাদের সংগ্রামকে দমিয়ে দেয়। এই আন্দোলন প্রশমিত হওয়ার পূর্বেই সৈয়দ আহমদের নেতৃত্বে উত্তর-পশ্চিম ভারতে দুর্নিবার ধর্মভিত্তিক ওয়াহাবি আন্দোলন শুরু হলে ইংরেজদের বেকাদায় পড়তে হয়। তাই ইংরেজরা কৌশল অবলম্বন করে মুসলিমদের সাথে শিখদের সংঘর্ষ বাঁধিয়ে দেয়। এতে করে এই আন্দোলন ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। ওয়াহাবি আন্দোলনের পরপরই আরম্ভ হয় তিতুমীরের নেতৃত্বে মুসলিম সাধারণ সমাজ বিশেষ করে রায়তের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ১৮৩০-৩২। মক্কায় তিতুমীর হজ্ব করতে গেলে সেখানে তিনি সৈয়দ আহমদের সংস্পর্শে আসেন। উত্তর চব্বিশ পরগনায় অবস্থিত নারকেলবাড়িয়ায় তিতুমীর বাঁশের কেল্লা নামে একটি দেশীয় দুর্গ নির্মাণ করেই ইংরেজদের আক্রমণ প্রতিরোধ করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিতুমীর নিহত হলে তাঁর দলের প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। প্রায় একই সময়ে আরম্ভ হয়েছিল দক্ষিণ-মধ্য বঙ্গে ফরায়েজি আন্দোলন। এই আন্দোলনও ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামের রূপ পরিগ্রহ করেছিলো। হাজী শরিয়ত উল্লাহ এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করলে তাঁর পুত্র দুদু মিঞা পরবর্তীতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৭৯৩ সালে লর্ড কর্নওয়ালিস প্রবর্তিত চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কুফল ছিলো চাষিদের নিকট ভয়ংকর। জমিদারদের অন্যায় কর আদায়ের ব্যাপারে জমিদারদের পূর্ণ ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছিলো। বাংলার জমিদারদের অধিকাংশই ছিল হিন্দু আর চাষি বা রায়তদারের অধিকাংশই ছিল মুসলিম, যে কারণে সাম্প্রদায়িকতার মনোভাব দেখা দেয়। ইংরেজদের দ্বারা সৃষ্ট চিরস্থায়ী বন্দোবস্তই যে এই বাংলায় সাম্প্রদায়িকতার বীজ রোপণ করেছিল তা অস্বীকার করা যায় না। ব্রিটিশ আধিপত্য বিস্তারের বিরুদ্ধে সর্বশেষে এবং সর্বাপেক্ষা রক্তক্ষয়ী প্রয়াস ছিল ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ। উত্তর ভারতের প্রায় সমস্ত বড় বড় শহরে এই বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। বিদ্রোহের লক্ষ্য ছিল শ্বেতাঙ্গরা। সিপাহি বিদ্রোহ অনেকটা আকস্মিক ছিল, ভারতের বিশাল জনগোষ্ঠীর এই বিদ্রোহে অংশ গ্রহণের সুযোগ ছিল না। 

বঙ্গভঙ্গ 

বঙ্গভঙ্গ ইতিহাসে ঘটে দু'বার: ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ রাজত্বকালে বঙ্গভঙ্গ, যাতে উদ্বেলিত বাঙালির প্রবল প্রতিবাদস্বরূপ বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন হলে ১৯১১ সালে এই বঙ্গভঙ্গ রদ হয়। দ্বিতীয়বার বাংলা ভাগ হয় ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হবার সময় — বাংলার মুসলিমপ্রধান পূর্ব ভাগ পুর্ব পাকিস্তান হিসেবে পাকিস্তানের অন্তর্গত হয় ও হিন্দুপ্রধান পশ্চিম ভাগ পশ্চিমবঙ্গ নামে ভারতের অংশ থাকে। পুর্ব পাকিস্তান এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর হয় অধুনা স্বাধীন বাংলাদেশ।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর
1 উত্তর
08 জুন 2018 "ইতিহাস এবং ঐতিহ্য" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Siddique (4,388 পয়েন্ট) 270 1550 1592
0 টি উত্তর
13 জুন 2018 "পড়াশোনা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Md.Rasel Ahmed (6,181 পয়েন্ট) 495 2298 2406
1 উত্তর
10 মে 2018 "সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Sajjad Jayed (10,126 পয়েন্ট) 377 2734 3127
0 টি উত্তর
08 মে 2018 "সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Sajjad Jayed (10,126 পয়েন্ট) 377 2734 3127

28,156 টি প্রশ্ন

29,682 টি উত্তর

3,147 টি মন্তব্য

3,919 জন সদস্য



আস্ক প্রশ্ন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কমিউনিটির এই প্ল্যাটফর্মের সদস্যের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন এবং আপনি অন্য জনের প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান দিতে পারবেন। মূলত এটি বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।

  1. ratna

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  2. আবু উবাইদাহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  3. Apon

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  4. সালেহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  5. আল-আমিন সরকার

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

শীর্ষ বিশেষ সদস্য

...