কোনও মানুষ অন্য একটি মানুষের অনিচ্ছা সত্ত্বেও তাঁর সঙ্গে জোর জবরদস্তি যৌন সঙ্গমে লিপ্ত
হল তা ধর্ষণ।
ধর্ষনের ফলে যে সমস্যা গুলো দেখা দেয় তা হলো
এক। স্ত্রীর জন্মদায়ক ক্ষমতার হ্রাস।
দুই। যৌন ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারেন নারী এবং পুরুষ উভয়ই
তিন। প্রজনন ক্ষমতা লোপ পেতে পারে।
চার। কোনও নারী গর্ভবতী অবস্থায় ধর্ষণের শিকার হলে তার গর্ভস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি
থাকে।
পাঁচ। ধর্ষণের শিকার নারী অথবা পুরুষের যৌন কর্মহীনতা দেখা দেয়।
ছয়। যৌন নির্যাতনের কারণে মানুষের মধ্যে আÍহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।
সাত। মানুষের মধ্যে অবসাদ বাড়ে।
আট। ধর্ষণের শিকার মানুষের মনোদৈহিক রোগও দেখা যায়।
তাই ধর্ষণ হলো চরম অন্যায় ও পাপ কাজ। সমাজকে এর থেকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে ।তারপরও ও
যদি ধর্ষণ ঘটে। বা অপ্রতিরোধ্য তখন সেখানে জোরাজুরি না করে তা উপভোগ করাই শ্রেয়। এতে
উপরোক্ত ক্ষতি সূমহের থেকে বাচা যায়। তাই বলা যায় ধর্ষণ যখন অপ্রতিরোধ্য তখন তা উপভোগ
করাই শ্রেয়-একমত। তবে ধর্ষণ প্রতিরোধ করতে হবে সর্বশক্তি দিয়ে। এতে যদি ধর্ষক কে হত্যাও
করতে হয়,হত্যা করতে হবে।