আস্ক প্রশ্নে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ...
238 বার প্রদর্শিত
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (44 পয়েন্ট) 156 588 602

2 উত্তর

0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (2,796 পয়েন্ট) 158 421 438


অতিরিক্ত ঘাম কমানোর উপায়ঃ 


1. অতিরিক্ত ঘাম এড়ানোর জন্য প্রচুর পানি পানের বিকল্প নেই। কারণ ঘাম হলে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয় এ জন্য পানি খাওয়া উচিত। 

2. কফি পান কমাতে হবে কেননা কফিপান শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় ফলে ঘাম বাড়ে। 

3. নাইলন ও প্লাস্টিক জাতীয় কাপড় পরিহার করুন কেননা এ কাপড় আপনার দেহের সাথে লেগে থাকে ফলে শরীর উত্তপ্ত হয়ে যাওয়ায় অতিরিক্ত ঘাম বের হয়। 

4. দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপও অতিরিক্ত ঘামের জন্য দায়ী তাই মনসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা কমান, দেখবেন অতিরিক্ত ঘাম কমে গেছে। 

5. গভীর শ্বাসপ্রশ্বাস নিন এটা আপনার দেহ ও মনকে শীতল রাখতে সহায়ক। 

6. গরমে কোনো ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করা যাবে না কারণ এতে এরোসোল থাকে, যা আপনার শরীরকে গরম রাখে তাই অতিরিক্ত ঘাম হয়। 

7. অতিরিক্ত ঘাম কমাতে টমেটোর জুস খেতে পারেন টমেটোর জুসে পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আছে, যা অতিরিক্ত ঘাম রোধে সহায়ক।
0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (353 পয়েন্ট) 2 6 14
**অতিরিক্ত ঘাম দূর করুন আট উপায়ে:

১. ঢিলেঢালা পোশাক পরা

আঁটসাঁট পোশাকে শরীরে বাতাস লাগে না। যার ফলাফল অতিরিক্ত ঘাম। এই ঘমের কারণে দুর্গন্ধও যেন পিছু ছাড়ে না। তাই গরমের এই সময়টাতে ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। এতে ঘামানোর আশঙ্কা কম থাকে।

২. সুতির পোশাক পরা

সুতি গরমের সময় শরীরে সামঞ্জস্য বজায় রাখে। সুতির পোশাক পরলে শরীরে সহজে বাতাস প্রবেশ করতে পারে। তাই গরমে সব সময় সুতি কাপড় পরার চেষ্টা করুন, যা আপনার ঘামের সমস্যার সমাধান করবে।

৩. ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করা

ঘরে তৈরি প্রাকৃতিক কোনো প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক ঠান্ডা থাকে। এর ফলে মুখ ও শরীর কম ঘামায়। তাই চেষ্টা করুন নিয়মিত ঘরে তৈরি প্যাক লাগানোর। এটি ঘাম থেকে আপনাকে রক্ষা করবে এবং ত্বক সুন্দরও করবে।

৪. ডিওডরেন্ট সঠিক সময়ে ব্যবহার করুন

যাঁদের অতিরিক্ত ঘাম হয়, তাঁরা যদি ডিওডরেন্ট ব্যবহার করেন তাহলে শরীরে অনেক বাজে দুর্গন্ধ হবে। ডিওডরেন্ট ব্যবহারের কারণে তাদের শরীরে ঘামের পরিমাণও বেড়ে যাবে। তাই পারলে রাতে ডিওডরেন্ট ব্যবহার করুন। সকালে শরীরের হালকা ঘ্রাণ থাকবে এবং কম ঘামাবেন।

৫. ক্রিম বা লোশন ব্যবহার না করা

গরমে ক্রিম এবং বডি লোশন ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ এগুলো শরীরে আরো বেশি ঘাম তৈরি করে। এ ধরনের প্রসাধনী যতটা কম ব্যবহার করবেন, তত কম ঘামাবেন।

৬. আইসপ্যাক বা আইস কিউব ব্যবহার করুন

গরমে দিনের যেকোনো একটা সময় আইসপ্যাক দিয়ে পুরো শরীর ঠান্ডা করে নিতে পারেন। অথবা একটি আইসকিউব নিয়ে শরীরে ঘষতে পারেন। এতে শরীর ঠান্ডা হবে এবং ঘাম কম হবে।

৭. লবণ ব্যবহার করা

লবণপানিতে গোসল করলে শরীরে ঘামের পরিমাণ কমে যায়। এমনকি শরীরের রোগ-জীবাণুও ধ্বংস হয়। তাই চেষ্টা করুন গোসলের পানিতে লবণ ব্যবহার করতে। এতে ঘাম সমস্যার সমাধান হবে খুব সহজেই।

৮. ফলের জুস খাওয়া

ফলের জুস খেলে শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় থাকে, যা ঘামকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই প্রতিদিন খাবারের তালিকায় ফলের জুস রাখুন। এবং বাটার মিল্ক খাওয়ার চেষ্টা করুন। এটি শরীরে ঘামের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর
09 জুলাই 2018 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন rahat jr. (44 পয়েন্ট) 156 588 602
1 উত্তর
1 উত্তর
20 জুলাই 2018 "যৌন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 উত্তর
11 মে 2018 "রান্না - বান্না" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেজবাহ (1,839 পয়েন্ট) 51 226 261

28,156 টি প্রশ্ন

29,682 টি উত্তর

3,147 টি মন্তব্য

3,930 জন সদস্য



আস্ক প্রশ্ন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কমিউনিটির এই প্ল্যাটফর্মের সদস্যের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন এবং আপনি অন্য জনের প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান দিতে পারবেন। মূলত এটি বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।

  1. rjsiraz

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  2. Hasan১

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  3. তামিম আল আদনানী

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  4. Tarun

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  5. Rasel rana

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

শীর্ষ বিশেষ সদস্য

...