আসলে এটা মুসলমানদের আবশ্যকীয় কোন বিষয় না। ওইসব দেশে আগে মেয়েদের বাল্যকালে বিয়ে দেয়া হত, সুন্নতী কায়দায়। কিন্তু এখন তা না করায় সেখানে অবৈধ সম্পর্ক আশঙ্কাজনকহারে বেড়ে গিয়েছে। ফলে মেয়েদের কুমারীত্ব অক্ষুন্ন রাখতে তারা এরকম করে। ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে নয়। মেয়েদের ক্লাইটরিসরের একটি অংশ কেটে ফেলে দেওয়া হয়। নারীর ঐ ক্লাইটোরিস কাটার ফলে তার চাহিদা কমে যায়, এবং সে অবৈধ সম্পর্ক করে না তাকে আগেভাগে বিয়ে দেয়া না হলেও। হযরত আতিয়া আনসারী রদ্বিয়াল্লাহু তাআলা আনহু হতে বর্ণিত, এক মহিলার মদীনা শরীফে খতনা হয়েছিল। হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, নিজেকে কষ্ট দিও না। কারণ খতনা পুরুষের জন্য সন্তুষ্টিদায়ক, কিন্তু নারীর জন্য বেদনাদায়ক। -আবু দাউদ হযরত আবু মালিহ হতে বর্ণিত, খতনা পুরুষের জন্য সুন্নত, নারীদের জন্য নফল। -আহমদ তথ্যসূত্র: হাদীসে রাসূল(ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম), অধ্যক্ষ আলী হায়দার চৌধুরী