আস্ক প্রশ্নে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ...
339 বার প্রদর্শিত
"ধর্ম ও বিশ্বাস" বিভাগে করেছেন (44 পয়েন্ট) 156 588 602

2 উত্তর

0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (2,796 পয়েন্ট) 158 422 438


কোনো সন্দেহ নেই মা-বাবার অসন্তুষ্টির সঙ্গে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অসন্তুষ্টি সম্পৃক্ত। তাই মা-বাবাকে অবশ্যই সন্তুষ্ট করতে হবে। আবার স্বামীর অসন্তুষ্টি এবং স্বামীর আনুগত্যহীনতার সঙ্গে মূলত আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অসন্তুষ্টি জড়িত। তাই স্বামীকেও সন্তুষ্ট রাখতে হবে।

এর জন্য মূলত কোনো ধারাবাহিকতা নেই বা কোনো ক্রমবিন্যাস নেই। উভয়কে মুখোমুখি করার কিছু নেই। কারণ মা-বাবার সন্তুষ্টি একটা বিষয় আর স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক বা স্বামীর সন্তুষ্টি আরেকটা বিষয়। দুটি বিষয় আলাদা।

মা-বাবার জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু হক রয়েছে, সেগুলো তাঁকে অবশ্যই আদায় করতে হবে। তেমনি স্বামীর হকও আদায় করতে হবে। তবে স্বামীর সবচেয়ে বড় হক হলো, আল্লাহর নবী (সা.) যেটা বলেছেন, ‘তাঁর স্বামীর সে আনুগত্য করবে’। স্বামীর বিরুদ্ধাচরণ করবে না। স্বামীর সঙ্গে কোনো ধরনের অসদাচরণ এবং বিরুদ্ধাচরণ করলে তিনি সত্যিকার আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টির পথ থেকে অনেক দূরে সরে যাবেন। এখানে কিন্তু কোনো ধরনের খারাপ আচরণ করার বিষয় নেই।

আর মা-বাবার হকের ব্যাপারে তো আল্লাহ তায়ালা কোরআনে কারিমের মধ্যে স্পষ্ট করে উল্লেখ করে দিয়েছেন, ‘বাবা-মায়ের প্রতি সদাচরণ করবে, সুন্দর ব্যবহার করবে’। তাঁদের সঙ্গে কী আচরণ করতে হবে এগুলো কোরআনের মধ্যে সুস্পষ্ট অনেক নির্দেশনা রয়েছে। এগুলো মা-বাবার প্রতি করতে হবে।

এখানে ক্রমবিন্যাস অথবা ক্রমধারা না থাকলেও একটি বিষয় জানতে হবে, তা হলো স্ত্রীর ওপর মূলত সরাসরি যে হকটি আদায় করতে হবে, সে হকটি বিয়ের পর স্বামীর হক তাঁর ওপর বর্তাবে বেশি। স্বামীর হকগুলো তাঁর ওপর সরাসরি এসে গিয়েছে। বাবা-মায়ের হকও তাঁর জন্য থাকবে কিন্তু এই হকটা সরাসরি তাঁর ওপর বর্তায় না যেহেতু বিয়ের পর মূলত তাঁর ওপর অন্যদের হক সংশ্লিষ্ট হয়ে যায় এবং স্বামীর হকটা তাঁর ওপর বেশি এসে যায়। এ জন্য তিনি স্বামীর হকটা আদায় করার চেষ্টা করবেন এবং বাবা-মায়ের সন্তুষ্টির চেষ্টা করবেন। তবে এর মধ্যে সুনির্দিষ্ট ক্রমবিন্যাস নেই। এখানে সমন্বয় করতে হবে। আগে মা-বাবাকে সন্তুষ্টি করবেন তারপর স্বামীকে সন্তুষ্ট করবেন অথবা আগে স্বামী তারপর মা-বাবা, ব্যাপারটি এমন নয়। দুটি কাজই করতে হবে এবং দুটি কাজই আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্দেশিত কাজ। দুইয়ের মধ্যেই সমন্বয় করে করার চেষ্টা করতে হবে।

0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (462 পয়েন্ট) 5 6 16
সবাই কে সন্মান করতে হবে।কেনোনা, নবীজি সাঃ বলেছেন আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সেজদা করা যায়েজ থাকলে তাহলে নবিজি সাঃপ্রত্যেক স্ত্রীকে তার স্বামিকে সেজদা করতে বলত।আবার অপর এক হাদিসে আছে মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেসত।তো সবাই কে সন্মান করতে হবে সবাই কে ভালোবসতে হবে তবে তার ধরন হবে ভিন্ন।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর

28,156 টি প্রশ্ন

29,682 টি উত্তর

3,147 টি মন্তব্য

3,935 জন সদস্য



আস্ক প্রশ্ন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কমিউনিটির এই প্ল্যাটফর্মের সদস্যের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন এবং আপনি অন্য জনের প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান দিতে পারবেন। মূলত এটি বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।

  1. Website

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  2. শারমিন

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  3. MD Rashed Ahmed

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  4. মোঃ শাওন ইসলাম

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  5. মুহা.ইয়াকুব

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

শীর্ষ বিশেষ সদস্য

...