১।বিবাহের জন্য যে মেয়েটি নির্বাচিত করবেন তার বংশ মর্যাদা,লেখাপড়া, যেন আপনার থেকে কম হয়।
২।মেয়টির কোন পুরাতন রোগ বা শারীরিক অক্ষমতা থাকলে তা জেনে নিন।
৩।মেয়েটির সাথে আপনার ব্লাডগ্রুপ একই না হওয়া ভালো।
৪।মেয়েটির বা ছেলেটির বয়স সম্পর্কিত তথ্য ভালভাবে যাচাই করুন।
৫।বিয়ের সময় যৌতুক না নিতে পারলে ভাল হয়।
৬।বিয়ের পর পুত্র সন্তান সবাই কামনা করে।তার জন্য একটা বিষয় জানা জরুরি।পন্জিকাতে পুংসবন নামে একটি বিষয়।ঐ তিথি দিন নক্ষত্র,সময় জেনে স্বামী স্ত্রী মিলিত হলে পুত্র সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
৭।স্ত্রীর সাথে বেশি ফাজলামি,মস্কারি করবেন না।
৮।স্তীকে ধমক না দিয়ে তাকে ভালবাসা দিয়ে বুঝান।
৯।আপনার স্তী যদি বহির্মুখী হয় তাকে বুঝান।
১০। বিয়ের আগে কোন মেয়ে ছেলের সাথে সম্পর্ক তা একেবারে ভুলে যান।আর দুজন যদি সমমনা হন তবে অতীত নিয়ে খোলা খুলি আলোচনা করুন।
১১।যে ছেলেটি বা মেয়েটিকে আপনি বিয়ে করছেন সে আপনার রুচিমাফিক নাও হতে পারে। তবে তার জন্য হতাশ হবেন না বা খারাপ আচরন করবেন না। তাকে এব্যাপারে সহজভাবে বুঝান।
১৩।মেয়ে বা বৌয়ের গায়ে কখনও হাত তুলবেন না।
১৪।আপনি বাইরে কাজ করেন বলে ভাববেন না মেয়েরা কোন কাজ করে না।তারাও অনেক কাজ করুন।তাদের কাজকে মর্যাদা দিতে শিখুন
১৫।পুরুষরা বাইরে কাজ করে বলে তাদের মেজাজ খারাপ থাকতে পারে।আপনি ঐসময় শান্ত থাকবেন।কারন মেয়েরা হল পুরুষের বিশ্রাম স্থল।
১৭। অনেক মেয়ে মুখে মুখে বেশি তর্ক করে।সেটা করা ভাল না।মেয়েরা কিছুটা মৌন হওয়া ভাল।
১৮।মেয়েদের ধর্ম,শিক্ষা,নৈতিকতা,আচার আচরন সম্পর্কে অনেক গভীর জ্ঞান থাকা জরুরি।
১৯।মেয়েদের সম্ভ্রম রক্ষা করে চলা উচিত।
২০।বিবাহের পর মেয়েদের ভরন পোষনের দায়িত্ব পুরুষের।
২১।মেয়েরা এমন দাবি করবে না যা পুরুষের সাধ্যের বাইরে।
২২।কোন বিষয়ে সমযোতা না হলে তা আলোচনা করুন।বাচ্চাদের সামনে ঝগড়া করবেন না।
২৩।বিয়ের পর ব্যায়ের ব্যাপারে কৌশুলি হোন।