মেহ রোগের লক্ষন হলোঃ (১)উক্ত রোগে আক্রান্ত রোগীর শুক্র অত্যন্ত তরল হয়। (২) রোগী ধীরে ধীরে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়া এবং শক্তিহীন ভাব প্রকাশ পাওয়া। (৩) দেহের এবং চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়, চেহারার লাবণ্যতা কমে যায়, মুখ মলিন এবং চক্ষু কোঠরাগত হয়ে পরে। চোখের নিচে কালো দাগ দেখা দেয়। (৪) দেহে প্রয়োজনীয় প্রোটিন এবং ভিটামিনের প্রবল অভাব পরিলক্ষিত হয়। (৫) রোগীর জীবনীশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং নানা প্রকার রোগে অতি সহজেই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। (৬) দেহে যৌন হরমোন বা পিটুইটারি এড্রিনাল প্রভৃতি গ্রন্থির হরমোন কম নিঃসৃত হয়, যার ফলে দেহে যৌন ক্ষমতা কমে যায় এবং শুক্র ধীরে ধীরে পাতলা হতে থাকে। (৭) দৈহিক এবং মানসিক দুর্বলতা বৃদ্ধি পায়, মাথা ঘোরে, বুক ধড় ফড় করে, মাথার যন্ত্রণা দেখা যায়। (৮) আক্রান্ত ব্যক্তি সর্বদাই অস্থির বোধ করে, বসা থেকে উঠলেই মাথা ঘোরে এবং চোখে অন্ধকার দেখে, ক্ষুধাহীনতার ভাব দেখা দেয়। (৯) পেনিস বা জননেদ্রীয় দুর্বল হয়ে যায়। (১০) প্রসাবের আগে-পরে আঠালো জাতীয় ধাতু নির্গত হয়। (১১) স্মরণশক্তি কমে যায় এবং বুদ্ধিবৃত্তি লোপ পায়। (১২) ঘন ঘন প্রস্রাব হয় এবং প্রস্রাবে জ্বালা-পোঁড়া করে। (১৩) অকাল বার্ধক্য এবং ধ্বজভঙ্গ রোগের লক্ষণ দেখা যায়। (১৪) সমস্যা ধীরে ধীরে কঠিন আকার ধারণ করলে সামান্য উত্তেজনায় শুক্রপাত হয়, স্ত্রীলোক দর্শনে বা স্পর্শে শুক্রপাত ঘটে এমনকি মনের চাঞ্চল্যেও শুক্রপাত হয়। (১৫) পায়খানার সময় কুন্থন দিলে শুক্রপাত হয়।
Md. Masud Rana, অত্যন্ত সহজ সরল মনের মানুষ। জীবনে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে। লক্ষ্যে পৌছানোর জন্যে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ইচ্ছা রয়েছে ভালো মানুষ হওয়ার। নিজের জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধশালী করতে এবং অর্জিত জ্ঞান দ্বারা অন্যকে সমস্যার সমাধান দেওয়ার লক্ষ্যে আস্ক প্রশ্নকে বেছে নিয়েছেন নিত্য সঙ্গী হিসেবে।