আস্ক প্রশ্নে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ...
222 বার প্রদর্শিত
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (2,723 পয়েন্ট) 96 689 745

1 উত্তর

1 টি পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (2,313 পয়েন্ট) 8 33 41

আপনি নিচের জিনিশ গুলো রাখতে পারেন,,,,


অ্যান্টিসেপ্টিক ক্রিম: কাটাছেড়ার ক্ষেত্রে ক্ষতস্থানে ব্যান্ডেজ বাঁধার আগে তা পরিষ্কার করা জরুরি। তাই প্রথম কাজ হবে ক্ষতস্থানে ‘অ্যান্টিসেপ্টিক’ বা জীবাণুনাষক ক্রিম বা লোশন দিয়ে তা পরিষ্কার করা। আর এই ক্রিম বা লোশন প্রয়োগ করতে ক্ষতস্থানে পুঁজ হওয়ার আশঙ্কাও কমবে।

ব্যান্ডেজ: ক্ষতস্থান খোলা রাখা ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ খোলা থাকলেই জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়বে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন আকারের আঠাযুক্ত ব্যান্ডেজ আদর্শ। বাসায় পোষা প্রাণী থাকলে পশু-পাখির জন্য তৈরি ব্যান্ডেজও রাখতে পারেন।

টুইজার ও কাঁচি: চিমটা বা টুইজার ক্ষতস্থান থেকে ধুলাবালির কণা ও অন্যান্য বস্তু অপসারণের জন্য কার্যকর। একাধিক চিমটা রাখা এবং প্রতিবার ব্যবহারের পর তা ভালোভাবে জীবাণুনাষক উপাদান দিয়ে পরিষ্কার করা আবশ্যক। তবে ক্ষতস্থানে চিমটা ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রচণ্ড সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

আর ব্যান্ডেজ বা কিছু কাটার জন্য কাঁচিও রাখা দরকার।

টেপ ও গজ: রক্তপাত বন্ধ করতে দুটাই প্রয়োজন। দুটো মিলিয়ে বড় ব্যান্ডেজ তৈরি করতে হবে। এরপর গজে জীবাণুনাষক ক্রিম মাখিয়ে তা দিয়ে ক্ষতস্থান ঢেকে দিতে হবে। শিশু ও পোষা প্রাণীর ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কার্যকর। কারণ এই ব্যান্ডেজ সহজে তুলে ফেলতে পারবেনা।

ব্যথানাশক স্প্রে কিংবা টিউব: মাথাব্যথা, পেশিতে টান পড়া এবং পিঠ কিংবা শরীর ব্যথার ক্ষেত্রে এই ব্যথানাশক স্প্রে কিংবা ক্রিমের টিউব জরুরি। ব্যথার স্থানে ‘হিটিং প্যাড’ এবং স্প্রে একত্রে প্রয়োগ সর্বোত্তম উপায়। তবে স্প্রে বেশি পরিমাণে ব্যবহার করা যাবে না। কারণ তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে।

ব্যথানাশক ওষুধ: মৃদুমাত্রার ব্যথা সারাবার ওষুধ শুধু প্রাথমিক চিকিৎসার বাক্সে নয়, দৈনন্দিন ব্যবহার্য ব্যাগে রাখাও জরুরি। তবে সামান্য ব্যথাতেই টপ করে ওষুধ খাওয়াও ঠিক নয়।

থার্মোমিটার ও জ্বরের ওষুধ: প্রাথমিক চিকিৎসার বাক্সে থার্মোমিটার না থাকলে তা অসম্পূর্ণ। জ্বর হলে বা জ্বরের অনুভূতি হলে আগে শরীরের তাপমাত্রা মেপে তারপর ওষুধ খেতে হবে।

অ্যালার্জির ওষুধ: বিভিন্ন খাবার ও পরিবেশে মানুষের অ্যালার্জি থাকে। অনেকসময় একজন ব্যক্তি নিজেই জানেন না তার কোন কোন জিনিসে অ্যালার্জি আছে। তাই অ্যালার্জির ওষুধ সবসময় সঙ্গে রাখা উচিত। আর প্র্রাথমিক চিকিৎসার বাক্সেও রাখতে হবে।

মনে রাখুন

শুধু প্রাথমিক চিকিৎসার বাক্স থাকলেই চলবে না, তা এমন স্থানে রাখতে হবে যাতে প্রয়োজনের সময় যে কেউ সেটা ব্যবহার করতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে বাক্সের কোনো ওষুধের মেয়াদ পার হয়েছে কি না, হলে তা পাল্টে নতুন ওষুধ রাখতে হবে। পরিবারের সবাইকে এই সরঞ্জামের ব্যবহার শেখাতে হবে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর
0 টি উত্তর
04 জুলাই 2018 "অন্যান্য" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Sirazul islam (2,723 পয়েন্ট) 96 689 745
1 উত্তর

28,156 টি প্রশ্ন

29,682 টি উত্তর

3,147 টি মন্তব্য

3,920 জন সদস্য



আস্ক প্রশ্ন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কমিউনিটির এই প্ল্যাটফর্মের সদস্যের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন এবং আপনি অন্য জনের প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান দিতে পারবেন। মূলত এটি বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।

  1. Jahidul ISLAM

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  2. ratna

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  3. আবু উবাইদাহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  4. Apon

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  5. সালেহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

শীর্ষ বিশেষ সদস্য

...