খতনা করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত অর্থাৎ সুন্নতে মুআক্কাদাহ। আর সুন্নতে মুআক্কাদাহর হুকুম হচ্ছেঃ যদি কেউ তা ইচ্ছাকৃত ভাবে ছেড়ে দেয়, তাহলে সে গুনাহগার হবে। অন্য দিকে এটি শিআরে ইসলাম অর্থাৎ ইসলামের মৌলিক নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ফিতরাত (তথা নবীগণের সুন্নত) পাঁচটি : খতনা করা, নাভীর নিচের পশম পরিষ্কার করা, বগলের পশম উঠানো, মোঁচ ছোট করা এবং নখ কাটা।-সহীহ বুখারী, হাদীস : ৬২৯৭। উক্ত আলোচনা দ্বারা এ কথা স্পষ্ট হয়ে গেল যে, যারা খতরা করা ইচ্ছাকৃত ভাবে ছেড়ে দিবে,তারা মুসলিম থাকবে বটে, কিন্তু এর জন্য আল্লাহর কাঠ গড়ায় দাঁড়াতে হবে। আর যদি কোনো কারণে ছোটবেলায় খতনা করতে না পারে, তাহলে তার উচিৎ যে কোনো সময় খতনা করানো। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আ ক ম আজাদ আস্ক প্রশ্ন ডটকমের সাথে আছেন সমন্বয়ক হিসাবে। বর্তমানে তিনি একজন শিক্ষক। আস্ক প্রশ্ন ডটকমকে বাছাই করে নিয়েছেন জ্ঞান আহরণ ও জ্ঞান বিতরণের মাধ্যম হিসাবে। ভবিষ্যতে একজন বক্তা ও লেখক হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছেন। এই আশা পূর্ণতা পেতে সকলের নিকট দু'আপার্থী।