বাংলাদেশে বেসরকারী উদ্যোগে প্রথম জয়েন্ট ভেঞ্চার ব্যাংক হিসেবে ১৯৯৫ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লি:, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সাধারণ গ্রাহকের আস্থা অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে এই ব্যাংকটি। প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সারাদেশে সর্বাধিক ১৩০২টি এটিএম বুথ ও ৯৬টি শাখা নিয়ে নিয়মিত গ্রাহক সেবা দিয়ে চলেছে। শুধু ব্যাংকিং নয় সামাজিক সচেতনতামূলক কাজেও নিজেকে যুক্ত করেছে এই ব্যাংকটি। ঢাকা ইউনিভারসিটি রিসার্চ ইউনিটে তারা প্রায় ৯ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। এছাড়াও নানাবিধ কাজের সাথে যুক্ত। এক নজরে ডাচ বাংলা ব্যাংকএর নানা সুবিধাসমুহঃ
ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস একাউন্টে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত কোন প্রকার বাৎসরিক চার্জ প্রদান করতে হয় না। তবে ৫,০০১ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকায় বাৎসরিক ২৩০ টাকা (ভ্যাট সহ) এবং ২০,০০১ টাকা থেকে উর্দ্ধে যে পরিমানই থাকুক তার জন্য বাৎসরিক ৬৯০ টাকা (ভ্যাট সহ) প্রদান করতে হয়।
ক্যারেন্ট একাউন্টে প্রতি বছর ভ্যাট সহ ১১৫০ টাকা প্রদান করতে হয়। ভ্যাট সহ ১০ পাতার চেকের জন্য প্রদান করতে হয় ৬৯ টাকা। এছাড়া ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর বার্ষিক ফি ২০০ টাকা।
ব্যাংকটির এটিএম বুথে ব্যালেন্স জানার জন্য স্লিপ নিলে ৩ টাকা চার্জ কাটে, তবে যদি অটো কোন স্লিপ বুথ থেকে বেরিয়ে আসে তাহলে কোন প্রকার চার্জ কাটে না।
এই ব্যাংকের যে সব বুথে ফাস্ট ট্র্যাক লেখা সম্বলিত স্টিকার রয়েছে কেবল সেই বুথগুলোতে টাকা জমা দেয়া যায়।
এটিএম বুথে ব্যালেন্স কাটার পর টাকা বের না হলে বা অন্য কোন কারণে বুথে কার্ড আটকে গেলে সংগে সংগে ১৬২১৬ নম্বরে কল করে সমস্যার কথা জানাতে হবে। এছাড়া ৩ থেকে ৫ কার্য দিবস পর এটিএম বুথের নাম্বার, ঠিকানা, সময়সহ আবেদনপত্রের মাধ্যমে নিকটস্থ শাখা বা যেশাখায় একাউন্ট খোলা হয়েছে সেখানে আবেদন করতে হবে।
একাউন্ট হোল্ডার চাইল বছরে কোন প্রকার চার্জ ছাড়া ২ বার ব্যাংক স্টেটমেন্ট তুলতে পারবে। তবে এর চেয়ে বেশীবার নিতে হলে প্রতিবার ১০০ টাকা + ভ্যাট ১৫% অর্থাৎ ১১৫ টাকা প্রদান করতে হবে।
এছাড়াও উত্তরা শাখাতে মহিলাদের জন্য একটা ফ্লোর রয়েছে। এছাড়া মহিলাদের জন্য আলাদা কোন শাখা এবং কোন বুথ ব্যবস্থা নেই।