আস্ক প্রশ্নে আপনাকে স্বাগতম ! এটি একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ...
289 বার প্রদর্শিত
"ইসলাম ধর্ম" বিভাগে করেছেন (2,796 পয়েন্ট) 157 421 438

1 উত্তর

0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন (1,496 পয়েন্ট) 14 32 43

কুরবানী: ফযিলত ও আমল

ﺇﻥ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻋﻠﻰ ﺁﻟﻪ ﻭﺻﺤﺒﻪ ﺃﺟﻤﻌﻴﻦ ﺃﻣﺎ ﺑﻌﺪ কুরবানী আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে এক বিশেষ অনুগ্রহ। কেননা বান্দাহ কুরবানীর মাধ্যমে আল্লাহর নিকটবর্তী হতে পারে। কুরবান শব্দটি কুরবুন শব্দ থেকে উৎকলিত। অর্থাৎ নিকটবর্তী হওয়া, সান্নিধ্য লাভ করা। যেহেতু আল্লাহর নৈকট্য লাভ করার মাধ্যম হল কুরবানী তাই এর নাম কুরবানীর ঈদ। এই দিনে ঈদ পালন করা হয়ে থাকে এজন্য একে কুরবানীর ঈদ বলে। এ ঈদের অপর নাম ঈদুল আদ্বহা। আরবি শব্দ আদ্বহা অর্থ কুরবানীর পশু, যেহেতু এই দিনে কুরবানীর পশু যবেহ করা হয়, তাই একে ঈদুল আদ্বহা বলা হয়। কুরবানীর গুরুত্ব কুরবানী হলো ইসলামের একটি শি’য়ার বা মহান নিদর্শন। কুরআন মাজীদে আল্লাহ তা‘আলা নির্দেশ দিয়েছেন: ﴿ ﻓَﺼَﻞِّ ﻟِﺮَﺑِّﻚَ ﻭَﭐﻧۡﺤَﺮۡ ٢ ﴾ [ ﺍﻟﻜﻮﺛﺮ : ٢] ‘তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় কর ও পশু কুরবানী কর।’ [সূরা আল-কাউসার : ২] আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :
« ﻣَﻦْ ﻭَﺟَﺪَ ﺳَﻌَﺔً ﻓَﻠَﻢْ ﻳُﻀَﺢِّ ﻓَﻠَﺎ ﻳَﻘْﺮَﺑَﻦَّ ﻣُﺼَﻠَّﺎﻧَﺎ» ‘যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানি করে না সে যেন আমাদের ঈদগাহের ধারে না আসে। [মুসনাদ আহমাদ, ইবন মাজাহ- ৩১২৩ হাদীসটি হাসান] যারা কুরবানী পরিত্যাগ করে তাদের প্রতি এ হাদীস একটি সতর্কবাণী। অনুরূপভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরবানী করার নির্দেশ দিয়ে বলেন, «ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﻋَﻠَﻰ ﻛُﻞِّ ﺃَﻫْﻞِ ﺑَﻴْﺖٍ ﻓِﻲ ﻛُﻞِّ ﻋَﺎﻡٍ ﺃُﺿْﺤِﻴَّﺔ » “হে লোক সকল, প্রত্যেক পরিবারের উপর কুরবানী দেয়া অপরিহার্য।” [সুনান ইবন মাজাহ-৩১২৫, হাদীসটি হাসান]। উল্লেখিত আলোচনা থেকে প্রমাণিত হয় যে, কুরবানী করা ওয়াজিব। তবে অনেক ওলামায়ে কিরাম কুরবানী করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ বলেছেন। কুরবানীর ইতিহাস কুরবানী আল্লাহ তা‘আলার একটি বিধান। আদম আলাইহিস সালাম হতে প্রত্যেক নবীর যুগে কুরবানী করার ব্যবস্থা ছিল। যেহেতু প্রত্যেক নবীর যুগে এর বিধান ছিল সেহেতু এর গুরুত্ব অত্যধিক। যেমন ইরশাদ হয়েছে : ﴿ ﻭَﻟِﻜُﻞِّ ﺃُﻣَّﺔٖ ﺟَﻌَﻠۡﻨَﺎ ﻣَﻨﺴَﻜٗﺎ ﻟِّﻴَﺬۡﻛُﺮُﻭﺍْ ﭐﺳۡﻢَ ﭐﻟﻠَّﻪِ ﻋَﻠَﻰٰ ﻣَﺎ ﺭَﺯَﻗَﻬُﻢ ﻣِّﻦۢ ﺑَﻬِﻴﻤَﺔِ ﭐﻟۡﺄَﻧۡﻌَٰﻢِۗ ﴾ [ﺍﻟﺤﺞ : ٣٤] ‘আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য কুরবানীর নিয়ম করে দিয়েছি; তিনি তাদেরকে জীবনোপকরণ স্বরূপ যে সকল চতুষ্পদ জন্তু দিয়েছেন, সেগুলোর উপর যেন তারা আল্লাহর নাম স্মরণ করে। [সূরা আল-হাজ্জ: ৩৪] ﴿ ُﻞۡﺗﭐَﻭ۞ ﻋَﻠَﻴۡﻬِﻢۡ ﻧَﺒَﺄَ ﭐﺑۡﻨَﻲۡ ﺀَﺍﺩَﻡَ ﺑِﭑﻟۡﺤَﻖِّ ﺇِﺫۡ ﻗَﺮَّﺑَﺎ ﻗُﺮۡﺑَﺎﻧٗﺎ ﻓَﺘُﻘُﺒِّﻞَ ﻣِﻦۡ ﺃَﺣَﺪِﻫِﻤَﺎ ﻭَﻟَﻢۡ ﻳُﺘَﻘَﺒَّﻞۡ ﻣِﻦَ ﭐﻟۡﺄٓﺧَﺮِ﴾ [ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ : ٢٧] ‘আর তুমি তাদের নিকট আদমের দুই পুত্রের সংবাদ যথাযথভাবে বর্ণনা কর, যখন তারা উভয়ে কুরবানী পেশ করল। অতঃপর একজন থেকে গ্রহণ করা হলো আর অপরজনের থেকে গ্রহণ করা হলো না। [সূরা আল-মায়িদাহ:৩৪] আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় বন্ধু ইবরাহীম আলাইহিস সালামকে বিভিন্ন পরীক্ষায় অবতীর্ণ করেছেন এবং ইবরাহীম আলাইহিস সালাম সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রবের কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, আমি তোমাকে নেতা বানাবো’। [সূরা আল-বাকারাহ-১২৪] নিজ পুত্র যবেহ করার মত কঠিন পরীক্ষার সম্মুখিন হয়েছিলেন ইবরাহীম আলাইহিস সালাম। এ বিষয়ে সূরা আস-সাফ্ফাতের ১০০ থেকে ১০৯ আয়াতে বলা হয়েছে, ﴿ ﺭَﺏِّ ﻫَﺐۡ ﻟِﻲ ﻣِﻦَ ﭐﻟﺼَّٰﻠِﺤِﻴﻦَ ١٠٠ ﻓَﺒَﺸَّﺮۡﻧَٰﻪُ ﺑِﻐُﻠَٰﻢٍ ﺣَﻠِﻴﻢٖ ١٠١ ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﺑَﻠَﻎَ ﻣَﻌَﻪُ ﭐﻟﺴَّﻌۡﻲَ ﻗَﺎﻝَ ﻳَٰﺒُﻨَﻲَّ ﺇِﻧِّﻲٓ ﺃَﺭَﻯٰ ﻓِﻲ ﭐﻟۡﻤَﻨَﺎﻡِ ﺃَﻧِّﻲٓ ﺃَﺫۡﺑَﺤُﻚَ ﻓَﭑﻧﻈُﺮۡ ﻣَﺎﺫَﺍ ﺗَﺮَﻯٰۚ ﻗَﺎﻝَ ﻳَٰٓﺄَﺑَﺖِ ﭐﻓۡﻌَﻞۡ ﻣَﺎ ﺗُﺆۡﻣَﺮُۖ ﺳَﺘَﺠِﺪُﻧِﻲٓ ﺇِﻥ ﺷَﺎٓﺀَ ﭐﻟﻠَّﻪُ ﻣِﻦَ ﭐﻟﺼَّٰﺒِﺮِﻳﻦَ ١٠٢ ﻓَﻠَﻤَّﺎٓ ﺃَﺳۡﻠَﻤَﺎ ﻭَﺗَﻠَّﻪُۥ ﻟِﻠۡﺠَﺒِﻴﻦِ ١٠٣ ﻭَﻧَٰﺪَﻳۡﻨَٰﻪُ ﺃَﻥ ﻳَٰٓﺈِﺑۡﺮَٰﻫِﻴﻢُ ١٠٤ ﻗَﺪۡ ﺻَﺪَّﻗۡﺖَ ﭐﻟﺮُّﺀۡﻳَﺎٓۚ ﺇِﻧَّﺎ ﻛَﺬَٰﻟِﻚَ ﻧَﺠۡﺰِﻱ ﭐﻟۡﻤُﺤۡﺴِﻨِﻴﻦَ ١٠٥ ﺇِﻥَّ ﻫَٰﺬَﺍ ﻟَﻬُﻮَ ﭐﻟۡﺒَﻠَٰٓﺆُﺍْ ﭐﻟۡﻤُﺒِﻴﻦُ ١٠٦ ﻭَﻓَﺪَﻳۡﻨَٰﻪُ ﺑِﺬِﺑۡﺢٍ ﻋَﻈِﻴﻢٖ ١٠٧ ﻭَﺗَﺮَﻛۡﻨَﺎ ﻋَﻠَﻴۡﻪِ ﻓِﻲ ﭐﻟۡﺄٓﺧِﺮِﻳﻦَ ١٠٨ ﺳَﻠَٰﻢٌ ﻋَﻠَﻰٰٓ ﺇِﺑۡﺮَٰﻫِﻴﻢَ ١٠٩ ﴾ [ ﺍﻟﺼﺎﻓﺎﺕ : ١٠٠، ١٠٩] অর্থ: তিনি বললেন, হে প্রভু! আমাকে নেক সন্তান দান করুন। অতঃপর আমি তাকে সুসংবাদ দিলাম এক অতীব ধৈর্যশীল সন্তানের। পরে যখন সে সন্তান তার সাথে দৌড়াদৌড়ি করে বেড়ানোর বয়সে পৌঁছলো তখন তিনি (ইবরাহীম আ:) একদিন বললেন, হে বৎস ! আমি স্বপ্নে দেখেছি যে, আমি আল্লাহর হুকুমে তোমাকে যবেহ করছি এখন তুমি চিন্তা-ভাবনা করে দেখ এবং তোমার অভিমত কী? তিনি (ইসমাঈল) বললেন, হে পিতা আপনি তাই করুন যা করতে আপনি আদিষ্ট হয়েছেন । ইনশাআল্লাহ আপনি আমাকে ধৈর্যশীলদের মধ্যে পাবেন। অতঃপর যখন দু’জনই আল্লাহর আদেশ মানতে রাজি হলেন, তখন তিনি (ইবরাহীম আ:) পুত্রকে যবেহ করার জন্য শুইয়ে দিলেন। আমি তাকে ডেকে বললাম, হে ইবরাহীম ! তুমি স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করেছ। আমি এভাবেই নেক বান্দাদেরকে পুরস্কৃত করে থাকি। নিশ্চয়ই এটি বড় পরীক্ষা। আর আমি তাকে বিনিময় করে দিলাম এক বড় কুরবানীর দ্বারা এবং তা পরবর্তীর জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলাম। শান্তি বর্ষিত হোক ইবরাহীম (আ:) এর উপর।” একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য লাভের প্রত্যাশায় এবং আল্লাহ প্রদত্ত কঠিনতম পরীক্ষায় সাফল্যজনকভাবে উত্তীর্ণ হওয়ার উদ্দেশ্যে এক মহান পিতার প্রাণাধিক পুত্রকে কুরবানী করার মধ্য দিয়ে ধৈর্যশীলতার উত্তম নমুনা পেশ পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিরল ঘটনা। কুরআন মাজীদে উল্লেখিত আয়াতসমূহে ইবরাহীম ও ইসমাঈল আলাইহিমুস সালামের আত্মত্যাগ এবং আল্লাহর প্রতি সীমাহীন আনুগত্যের সাবলীল বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখিত আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, স্বীয় পুত্র যবেহ না হয়ে দুম্বা যবেহ হওয়ার মাধ্যমে উম্মতে মুহাম্মদী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর কুরবানী ওয়াজিব হয়। কুরবানীর উদ্দেশ্য কুরবানী একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানব জাতিকে সৃষ্টি করেছেন শুধু তার ইবাদত করার জন্য। তাই আল্লাহ তা‘আলার বিধান তাঁর নির্দেশিত পথে পালন করতে হবে। তিনি বলেন : ﴿ ﻭَﻣَﺎ ﺧَﻠَﻘۡﺖُ ﭐﻟۡﺠِﻦَّ ﻭَﭐﻟۡﺈِﻧﺲَ ﺇِﻟَّﺎ ﻟِﻴَﻌۡﺒُﺪُﻭﻥِ ٥٦ ﴾ [ ﺍﻟﺬﺍﺭﻳﺎﺕ : ٥٦] ‘আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা শুধু আমার ইবাদত করবে।’ [সূরা আয্যারিয়াত-৫৬] • আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে কুরবানীর বিধান আমাদের উপর আসার বেশ কিছূ উদ্দেশ্যও রয়েছে: ১. শর্তহীন আনুগত্য আল্লাহ তা‘আলা তার বান্দাহকে যে কোনো আদেশ দেয়ার ইখতিয়ার রাখেন এবং বান্দাহ তা পালন করতে বাধ্য। তাই তার আনুগত্য হবে শর্তহীন। আল্লাহর আদেশ সহজ হোক আর কঠিন হোক তা পালন করার বিষয়ে একই মন- মানসিকতা থাকতে হবে এবং আল্লাহর হুকুম মানার বিষয়ে মায়া-মমতা প্রতিবন্ধক হতে পারে না। ইবরাহীম আলাইহিস সালাম এর আনুগত্য ছিল শর্তহীন। এ জন্য মহান আল্লাহ যেভাবে বিশ্ব মানবমন্ডলীকে বিভিন্ন জাতিতে বিভক্ত করেছেন ঠিক সেভাবে সর্বশেষ জাতি হিসেবে মুসলিম জাতির পিতাও মনোনয়ন দিয়েছেন । কুরআনে এসেছে : ﴿ﻣِّﻠَّﺔَ ﺃَﺑِﻴﻜُﻢۡ ﺇِﺑۡﺮَٰﻫِﻴﻢَۚ ﻫُﻮَ ﺳَﻤَّﻯٰﻜُﻢُ ﭐﻟۡﻤُﺴۡﻠِﻤِﻴﻦَ﴾ [ﺍﻟﺤﺞ : ٧٨ ] ‘এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাত; তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করেছেন মুসলিম।’ [সূরা আল–হাজ্জ : ৭৮] ২. তাকওয়া অর্জন তাকওয়া অর্জন ছাড়া আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায় না। একজন মুসলিমের অন্যতম চাওয়া হলো আল্লাহ তা‘আলার নৈকট্য অর্জন। পশুর রক্ত প্রবাহিত করার মাধ্যমে কুরবানী দাতা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য অর্জন করেন। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন : ﴿ ﻟَﻦ ﻳَﻨَﺎﻝَ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻟُﺤُﻮﻣُﻬَﺎ ﻭَﻟَﺎ ﺩِﻣَﺎٓﺅُﻫَﺎ ﻭَﻟَٰﻜِﻦ ﻳَﻨَﺎﻟُﻪُ ﭐﻟﺘَّﻘۡﻮَﻯٰ ﻣِﻨﻜُﻢۡۚ ﻛَﺬَٰﻟِﻚَ ﺳَﺨَّﺮَﻫَﺎ ﻟَﻜُﻢۡ ﻟِﺘُﻜَﺒِّﺮُﻭﺍْ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻋَﻠَﻰٰ ﻣَﺎ ﻫَﺪَﻯٰﻜُﻢۡۗ ﻭَﺑَﺸِّﺮِ ﭐﻟۡﻤُﺤۡﺴِﻨِﻴﻦَ ٣٧ ﴾ [ﺍﻟﺤﺞ : ٣٧ ] ‘আল্লাহর নিকট পৌঁছায় না তাদের গোশত এবং রক্ত, বরং পৌঁছায় তোমাদের তাকওয়া। এভাবে তিনি এগুলোকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন যাতে তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা কর এজন্য যে, তিনি তোমাদের পথ-প্রদর্শন করেছেন; সুতরাং আপনি সুসংবাদ দিন সৎকর্মপরায়ণদেরকে। 

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর
1 উত্তর

28,156 টি প্রশ্ন

29,682 টি উত্তর

3,147 টি মন্তব্য

3,920 জন সদস্য



আস্ক প্রশ্ন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কমিউনিটির এই প্ল্যাটফর্মের সদস্যের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন এবং আপনি অন্য জনের প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান দিতে পারবেন। মূলত এটি বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য একটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক কমিউনিটি। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।

  1. Jahidul ISLAM

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  2. ratna

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  3. আবু উবাইদাহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  4. Apon

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

  5. সালেহ

    50 পয়েন্ট

    0 উত্তর

    0 প্রশ্ন

শীর্ষ বিশেষ সদস্য

...