শরীরের কোথাও কোন সমস্যা
হচ্ছে, সতর্ক হওয়া দরকার--
এই মেসেজ ব্রেন পায় যে way
তে তাকে ব্যাথা (pain) বলা
হয়। pain বা ব্যাথা একটি
অত্যন্ত জটিল প্রক্রিয়া।
এর সাথে অনেক কিছু জড়িত!
আমাদের স্কিনের নিচে আছে
Receptor nerve cells যা তাপ,
ঠাণ্ডা, স্পর্শ, চাপ
এবংuncomfortable feeling
অনুভব করতে পারে। সারা
শরীরে এমন অসংখ্য Receptor
nerve cell আছে। যখন শরীর
আঘাত প্রাপ্ত হয় অর্থাৎ
আমরা ব্যথা পাই তখন এই
Receptor nerve cell -- এই তথ্য
পাঠায় spinal cord কে। spinal
cord তা ব্রেন কে জানায়! এই
সম্পূর্ণ প্রসেস হয় within
a fraction of a second।
ব্রেনের thalamus এই signal
পাওয়ার সাথে সাথে ব্যাথা
কোথায় উৎপন্ন হচ্ছে সেখানে
রিপোর্ট করে। অর্থাৎ
হাতে ব্যথা পেলে হাতকে
জানায় কিংবা পায়ে ব্যাথা
পেলে পা কে। thalamus একই
সাথে emotional response এর
সাথেও জড়িত। এই emotional
response তখন ব্যথার
তীব্রতা অনুযায়ী react
করে। অর্থাৎ ব্যাথা বেশি
হলে চোখে পানি চলে আসে!
কিংবা রাগ! যেমন খেলার সময়
যদি কেউ ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়
তখন ব্যাথা পেলেও কিন্তু
খেলোয়াড় কাঁদে না রাগ হয়!!
আবার যদি গরম তেল হাতে পরে
যায় তখন কেউ কেউ আমরা চিৎকার
দিয়ে কেঁদে ফেলি। ব্যাথার
সাথে এই যে রাগ হবে নাকি
কান্না অর্থাৎ emotional
response কোনটা হবে তা decide
করে thalamus। ব্রেন
ব্যাথার signal পাওয়া মাত্র
আভ্যন্তরীণ healing process
শুরু করে এবং ব্যাথা বেশি
হলে, অর্থাৎ ব্যাথা সহ্য
সীমার বাইরে গেলে আমরা তখন
ডাক্তারের কাছে যাই বা
পেইন কিলার খাই। পেইন কিলার
ব্যথার signal ব্রেনে যেতে
দেয় না বা কমিয়ে দেয়। তাই
ডাক্তারের অনুমতি ছাড়া
পেইন কিলার খাওয়া উচিত নয়।
(তথ্য সূত্র -- গুগল)