আদি চিকিৎসা পদ্ধতি হচ্ছে আয়ুরবেদ, এটাকে কবিরাজি চিকিৎসা ও বলাহয় । এ চিকিৎসার উৎপত্তি ভারতবর্ষ থেকে। একসময় গ্রামগঞ্জে এই চিকিৎসা ছাড়া বিকল্প কোন চিকিৎসাই ছিল না। এই কবিরাজি চিকিসায় অনেক জটিল সমস্যার সমাধান হয়। এটি অনেকটা বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা।আর এতে কোন পাশ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। ঔষধ গুলো বিভিন্ন লতা-পাতা, গাছের ছাল মূল থেকে তৈরী হয়। ঔষধ প্রস্তুত প্রনালীও খুব জটিল। তাই বর্তমানে অনেকেই এত জামেলায় না গিয়ে কিছু লতাপাতার রস দিয়ে সাথে সাধারণ ঔষধ মিশিয়ে এটি তৈরী করে ফেলে। এধরণের কাজ যারা করা তারা ভূয়া এবং প্রতারক। তবে কবিরাজি চিকিৎসা ভূয়া নয়। আবার অনেকে জীন ভূত মন্ত্র তন্ত্রের সাধনা করে, তাদের ও কবিরাজি চিকিৎসা বলে। এদের বেশিরভাগ ই ভূয়া। এখানো কিছু লোক উপকার পায় বলে প্রমান আছে। তবে বৈজ্ঞানিক ভাবে এর কোন ভিত্তি নেই।
ধন্যবাদ