জ্বর কেন হয় :
জ্বর হওয়ার কারণ বিভিন্ন ইনফেকশন, টিস্যু নেক্রোসিস ইত্যাদির কারণে শরীরে জ্বর তৈরিকারী পদার্থ পাইরোজেন নিঃসরণ হয়। এই পাইরোজেন প্রোস্টাগ্লান্ডিন নামক কেমিক্যাল মেডিয়েটর তৈরি করতে উত্তেজক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া ব্যাকটেরিয়াল প্রডাক্ট, যেমন ব্যাকটেরিয়াল কলাইপোপলিস্যাকারাইড শ্বেতকণিকাকে উত্তেজিত করে ILI, TNF (এন্ডোজেনাস পাইরোজেন) তৈরি করে। এগুলো প্রোস্টাগ্লান্ডিন তৈরিতে সাহায্য করে। এর ফলে আমাদের মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস নামক অংশ বা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে সেখানকার রক্তনালি ও এর আশপাশের কোষগুলোতে বেশি মাত্রায় প্রোস্টাগ্লান্ডিন তৈরি করতে প্রভাবিত করে। এই সাইক্লিক এএমপি হাইপোথ্যালামাস শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক এর থেকে বেশি মাত্রায় পুনর্নির্ধারণ করে, যার ফলে জ্বর তৈরি হয়।
জ্বর প্রতিরোধের উপায় :
# সম্পূর্ণ শারীরিক ও মানসিক বিশ্রাম
# সমস্ত শরীর পানি দিয়ে মোছা, গোসল করা।
# জ্বর কমার জন্য ওষুধ যেমন প্যারাসিটামল খাওয়া।
# জ্বরের কারণ বের করার জন্য বিশেষ পরীক্ষাগুলো করা এবং সেই মতো ডাক্তারের উপদেশ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া।
Md. Mizan প্রশ্ন ডট কম এর প্রতিষ্ঠাতা। মানুষের সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যেকে লক্ষ্য করেই ২০১৭ সালে প্রশ্ন অ্যানসারস প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে তিনি একজন ডিপ্লোমা কম্পিউটার ইন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অধ্যয়নরত আছেন।