অতিরিক্ত সঙ্গমের ফলে যোনীদ্বার ক্ষত বিক্ষত ও জরায়ু দুর্বল হইয়া যায়।সুতরাং জরায়ুতে পুরুষের বীর্য স্হির থাকিতে পারে না।তাহার ফলে সন্তান উৎপাদন সুদূরপরাহত হইয়া উঠে। তাহা ছাড়া যোনীর শিরা গুলি ঢিলা হইয়া পড়ে। যার কারণে স্বামী স্ত্রী উভয়েই সুখ অনুভব করতে পারেনা। বরং স্ত্রীর নিকট যন্ত্রনার কারন হয়ে দাঁড়ায়।এমন অবস্হায় স্ত্রীর কঠিন রোগ হইয়া পড়ে।শরীর কল্কালসার হয়,চেহারা বিশ্রী হইয়া যায়। এবং অনিয়মিত হায়েজ ও পরিপাক শক্তি হ্রাস পায়।এই ভাবে স্ত্রীর জীবন বিপজ্জনক হইয়া উঠে।পুরুষের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটিলে সেই সঙ্গে মানসিক অবস্থার ও অবনতি সংঘটিত হয়, পড়ে উহা প্রকৃত অবস্থায় আনিতে বহু সমস্যার সৃষ্ট হয়।অত্যাধিক শুক্র ক্ষয়েরফলে পুরুষত্বহানির আশঙ্কা হইয়া থাকে।ক্রমে ক্রমে ধাতু দুর্বলতা , শুক্রতারুল্য, জননেন্দ্রিয়ের শিথিলতা, মাংসেপেশরি অবসন্নতা, প্রমেহ, ঘূর্ণন ইত্যাদি দুরারোগ্য ব্যাধি হতে পারে।