অ্যামোলেড ডিসপ্লের পরবর্তী সংস্করণ হলো সুপার অ্যামোলেড। স্যামসাং এ প্রযুক্তির উদ্ভাবক। গ্যালাক্সি নতুন ডিভাইসগুলোতে এ ডিসপ্লে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সুবিধাঃ এ ডিসপ্লেটি সবচেয়ে হালকা। এটি অ্যামোলেডের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল, শক্তি সঞ্চয়ী এবং স্পর্শ করলে সাড়া দেয় দ্রুত।
অসুবিধাঃ এলসিডির চেয়ে চিকন এবং উজ্জ্বল হলেও এর রেজুলেশনের মান খুব বেশী ভালো নয়।এ ডিসপ্লে তৈরির খরচ বেশি। স্যামসং নোট২ -এর মতো ব্যয়বহুল স্মার্টফোনে এ পর্দা ব্যবহার করা হচ্ছে।
ধন্যবাদ।