যে ব্যক্তি ঈমান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে একমাত্র তার জন্যই দুআকরা যাবে। এছাড়া অন্য কোনো ধর্মের লোকবা অবিশ্বাসী-মুরতাদদের জন্য কোনোক্রমেইদুআ করা যাবে না, অন্য কাউকে দুআ করতেঅনুরোধও করা যাবে না। এটা সুস্পষ্টহারাম। আল্লাহ রাববুল আলামীন কুরআনমজীদের বিভিন্ন আয়াতে তার নবীদেরকেকাফের-মুশরিকদের জন্য দুআ-ইস্তিগফারকরতে সুস্পষ্ট ভাষায় নিষেধ করেছেন।এমনকি যদি ঐ মৃত কাফের নবীর পিতা বাপুত্রও হয়। (দ্রষ্টব্য : সূরা তাওবা (বারাআহ) (৯): ৮০, ১১৩, ও ১১৪; সূরা হুদ (১১) : ৪৫, ৪৬, ৪৭
মুসলিম উম্মাহর কোনো ফকীহ বা আলেমেরএ বিষয়ে ভিন্ন মত নেই।-আলমাজমূ ৫/১২০
সুতরাং কোনোক্রমেই কাফের, মুশরিক বাবে-দ্বীন মুরতাদের জন্য দুআ করা বা দুআরজন্য অনুরোধ করা যাবে না। এমন দুআকবুলের কোনো সম্ভাবনা তো নেই-ই; বরংদুআকারী এবং তাকে অনুরোধকারী উল্টোহারাম কাজ করার গুনাহয় লিপ্ত হবে। কেউযদি না জেনে বা না বুঝে এমনটি করে ফেলেতবে অবিলম্বে আল্লাহর দরবারে তওবা-ইস্তিগফার করে নিবে।
আ ক ম আজাদ আস্ক প্রশ্ন ডটকমের সাথে আছেন সমন্বয়ক হিসাবে। বর্তমানে তিনি একজন শিক্ষক। আস্ক প্রশ্ন ডটকমকে বাছাই করে নিয়েছেন জ্ঞান আহরণ ও জ্ঞান বিতরণের মাধ্যম হিসাবে। ভবিষ্যতে একজন বক্তা ও লেখক হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছেন। এই আশা পূর্ণতা পেতে সকলের নিকট দু'আপার্থী।