কম্পাইলর : যেকোন কম্পাইলর একটা পুরো প্রোগ্রামকে ইনপুট হিসেবে নেয় এবং সেটা মেশিন ল্যাংগুয়েজে রূপান্তরিত করে ।
কম্পাইলরে কোড রূপান্তরের সময় একটা এক্সিকিউটেবল কোড জেনারেট করে ।
যেকোন কন্ডিশনাল স্টেটমেন্ট দ্রুত কাজ করে । যেমন IF, Else প্রভৃতি ।
কম্পাইলর সাধারণত কম্পাইল করার সময় র্যাম র্যাম একটা বেশী খরচ হয় । অর্থাৎ সিস্টেমে চাপ পড়ে বেশী ।
কোন প্রোগ্রাম একবার কম্পাইল করলেই সারা জীবন রাণ করা যায় । বার বার কম্পাইল করানোর প্রয়োজন পড়ে না ।
উদাহরণ : Microsoft Visual Studio Express 2013, Microsoft Visual C++ 2010 Express, Turbo C, GNU C/C++ Compiler,Cython প্রভৃতি…….।
ইন্টারপ্রেটর : যেকোন ইন্টারপ্রেটর প্রোগ্রামের প্রতিটা সিঙ্গেল লাইনকে ইনপুট হিসেবে নেয় এবং এক টার পর একটা লাইন মেশিন ল্যাংগুয়েজে রূপান্তরিত করে ।
কোড রূপান্তরের সময় একটা ইন্টারমিডিয়েট কোড কোড জেনারেট করে না ।
কন্ডিশনাল স্টেটমেন্টগুলো একটা ধীরে কাজ করে ।
ইন্টারপ্রেটর এর ক্ষেত্রে সিস্টেমে চাপ পড়ে কম , অর্থাৎ র্যাম কাজে লাগে কম ।
উদাহরণ : CINT C and C++ Interpreter , Ch Embeddable C/C++ Interpreter (Standard Edition), Basic প্রভৃতি……।