মহিলাদের কবর জিয়ারত করার বিষয়ে আল্লাহর রাসূল (সা.) নিষেধ করেছেন; বরং মহিলাদের কবর জিয়ারত করার বিষয়ে বলেছেন, ‘কবর জিয়ারতকারীদের ওপর আল্লাহর অভিশাপ।’ এটি শুধু নিষিদ্ধ তা নয়, বরং এ নিষেধ কাজটি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর হদিসের মাধ্যমে অভিশপ্ত কাজ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।
আর যাতায়াতের পথে কবরবাসীকে সালাম দেওয়ার কোনো বিধান সাব্যস্ত হয়নি। কবরস্থানে গেলে তার পর সালাম দেওয়ার বিধান সাব্যস্ত হয়েছে। এ বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাসালা রয়েছে, যা স্পষ্ট করা দরকার, যেমন—কেউ যদি কবরের সামনে দিয়ে বাসে করে চলে যান, তাকে বাসে বসে কবরবাসীর জন্য সালাম দেওয়ার প্রয়োজন নেই। রাসূল (সা.) কবরবাসীর জন্য যে দোয়াগুলো শিক্ষা দিয়েছেন, সেগুলো একজন ব্যক্তি যখন শুধু কবর জিয়ারতের জন্য যাবেন, তখনই পড়বেন। রাস্তা অতিক্রম করার সময় পড়বেন না; বরং সে ক্ষেত্রে যখন কবরবাসীর কথা স্মরণ মহিলাদের কবর জিয়ারত করার বিষয়ে আল্লাহর রাসূল (সা.) নিষেধ করেছেন; বরং মহিলাদের কবর জিয়ারত করার বিষয়ে বলেছেন, ‘কবর জিয়ারতকারীদের ওপর আল্লাহর অভিশাপ।’ এটি শুধু নিষিদ্ধ তা নয়, বরং এ নিষেধ কাজটি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর হদিসের মাধ্যমে অভিশপ্ত কাজ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।
আর যাতায়াতের পথে কবরবাসীকে সালাম দেওয়ার কোনো বিধান সাব্যস্ত হয়নি। কবরস্থানে গেলে তার পর সালাম দেওয়ার বিধান সাব্যস্ত হয়েছে। এ বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাসালা রয়েছে, যা স্পষ্ট করা দরকার, যেমন—কেউ যদি কবরের সামনে দিয়ে বাসে করে চলে যান, তাকে বাসে বসে কবরবাসীর জন্য সালাম দেওয়ার প্রয়োজন নেই। রাসূল (সা.) কবরবাসীর জন্য যে দোয়াগুলো শিক্ষা দিয়েছেন, সেগুলো একজন ব্যক্তি যখন শুধু কবর জিয়ারতের জন্য যাবেন, তখনই পড়বেন। রাস্তা অতিক্রম করার সময় পড়বেন না; বরং সে ক্ষেত্রে যখন কবরবাসীর কথা স্মরণ করবেন, তখন তিনি কবরবাসীর জন্য দোয়া করবেনকরবেন, তখন তিনি কবরবাসীর জন্য দোয়া করবেন।